
Subscribe to Updates
Get the latest creative news from FooBar about art, design and business.
- সংরক্ষিত আসনে নারী প্রতিনিধিত্ব নিয়ে প্রশ্ন কি কি ?
- আনন্দ শোভাযাত্রা: ঐতিহ্যের পুনরুদ্ধার নাকি ইউনেস্কো স্বীকৃতির প্রশ্ন?
- ঢাকায় গাজা ইস্যুতে জনসমুদ্র, আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের নজর
- ঢাকায় ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি, ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি কতটা গভীর?
- কোরিয়ান ব্যবসায়ীকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব, সম্পর্কে নতুন দিগন্ত?
- নারী নেতৃত্বে কি এবার ভোটের অধিকার আসছে?
- গাজায় গণহত্যা: বাংলাদেশ কি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে কার্যকর পদক্ষেপ চায় ?
- ভূমি সেবায় নতুন যুগ , ‘ল্যান্ড সার্ভিস গেইটওয়ে’ কি নাগরিকদের ভোগান্তি কমাবে?
Author: প্রশ্ন টাইমস
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম-এর সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট তানভীর আহমেদের লেখা প্রতিবেদন থেকে পাওয়া খবরের ভিত্তিতে জানা যায় , দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সারের সংকট ক্রমেই প্রকট হচ্ছে, এবং একে সঙ্গে সারের দামও বেড়ে গেছে। এর ফলে কৃষকরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। বিশেষত আমদানিকারকরা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সারের সরবরাহে গড়িমসি করছেন, যার ফলে ডিলাররা সারের জন্য ১৫ থেকে ২৫ দিন অপেক্ষা করতে বাধ্য হচ্ছেন। এই পরিস্থিতি সংকট তৈরি করছে এবং এর প্রভাব পড়ছে ক্ষুদ্র কৃষক ও ডিলারদের ওপর। ডিলার ও কৃষি ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করছেন, আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সারের সরবরাহে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করেছে। তারা সারের জন্য প্রতিনিধি পাঠানোর বদলে সরাসরি ডিলারদের কাছ থেকে কাগজপত্র নিয়ে সরবরাহ করছেন,…
যারা উম্মাহর রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে বিভক্তি হিসেবে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করেন, তারা আমাদের শত্রুদের স্বার্থে কাজ করছেন। আমি খুব সোজাসাপ্টা কথা বলতে চাই—আমি ক্লান্ত, মুসলিমদের বিভক্তি নিয়ে অভিযোগ শুনে। আমার খুব কষ্ট হয় যখন আমি দেখি আমার সম্প্রদায়ের এত মানুষ হতাশা এবং নিরাশায় ভোগে, কারণ তারা ভুলভাবে বিশ্বাস করে যে উম্মাহ বিভক্ত, এবং তাই আমরা সবাই “পরাজিত”। আমি জানি, এই নেতিবাচকতা মূলত আমাদের মুসলিম ভাইবোনদের উপর যেসব সহিংসতা এবং অবিচার চলছে, তা দেখার কারণে আসে, যা অনেক মুসলিম-প্রধান দেশে বিভিন্ন ভূ-রাজনৈতিক সংঘাতের মধ্যে সহিংসতার রূপে দেখা যাচ্ছে। তবে মুসলিম হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হতাশ না হওয়া। আমাদের ধর্ম আমাদের অন্তর্দৃষ্টি অর্জন…
‘বিদ্যুতের দাম কমানো সম্ভব’ – নতুন উদ্যোগে বিদ্যুৎ খাতে লোকসান কমানোর চেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যুৎ খাতে লোকসান কমানোর জন্য নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে। সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর পরিবর্তে খাতের অযাচিত ব্যয় কমানো হবে। এ উদ্যোগের মাধ্যমে বিদ্যুৎ খাতের ক্ষতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে। পাশাপাশি, নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ ও জ্বালানি আমদানির ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতামূলক দরপত্র প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হবে বলে জানিয়েছে সরকার।এ সিদ্ধান্তের ফলে দীর্ঘমেয়াদী খাতের কার্যক্রমে পরিবর্তন আনার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।সূত্র: দেশ রূপান্তর ‘বনানীর ২০ বিঘা প্রকল্পে নতুন গতি’ – রাজউক ফাইল কার্যক্রম পুনরায় শুরু রাজধানী বনানী ৫৪ প্লট প্রকল্পের ফাইল কার্যক্রম দীর্ঘ ১৮ বছর পর আবার…
সম্প্রতি চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁ সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণকে কেন্দ্র করে যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে, তা বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের একটি নাজুক দিককে সামনে নিয়ে এসেছে। বিবিসি বাংলার প্রতিবেদনে এই ঘটনাগুলোর বিশদ বিবরণ উঠে এসেছে। সীমান্তে উত্তেজনা দুই দেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর মধ্যে সমন্বয়ের অভাব এবং দ্বিপাক্ষিক চুক্তি মেনে চলার গুরুত্বকে আবারও স্মরণ করিয়ে দেয়। ঘটনার প্রেক্ষাপট কি ? চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার চৌকা সীমান্তে ভারতের বিএসএফ কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ শুরু করে। বিজিবির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, কাজটি শুরু করার আগে আন্তর্জাতিক প্রটোকল অনুসারে তাদের অবহিত করা হয়নি। এ নিয়ে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে বেশ কয়েকটি বৈঠক হলেও নির্মাণ কার্যক্রম বারবার পুনরায়…
সরকার আগামী সপ্তাহে রাজনৈতিক দল ও বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা শুরু করতে যাচ্ছে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র প্রণয়ন নিয়ে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম এ তথ্য জানিয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং আয়োজিত এই ব্রিফিংয়ে তিনি জানান, ঘোষণাপত্র সরকার তৈরি করবে না; এটি সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে হবে। সরকারের ভূমিকা এবং আলোচনার লক্ষ্য কি? মাহফুজ আলম বলেন, “সরকার ঘোষণাপত্র প্রণয়নের প্রক্রিয়ায় সহায়তা করছে। এটি হবে রাজনৈতিক দল, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠন এবং অন্যান্য অংশীজনের সম্মিলিত মতামতের ভিত্তিতে।” তিনি আশা প্রকাশ করেন, আলোচনার কাজ আগামী সপ্তাহের মধ্যেই শেষ হবে। তিনি আরও বলেন, শুধু নিবন্ধিত রাজনৈতিক…
বিবিসি নিউজ বাংলার প্রতিবেদক রাকিব হাসনাতের লেখা প্রতিবেদন থেকে জানা যায় ,গত আগস্টে ক্ষমতা হারানো আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সাথে দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা প্রথমবারের মতো ভার্চুয়াল বৈঠক করতে যাচ্ছেন। এতে তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেবেন বলে জানা গেছে। এই বৈঠক সফল হলে এটি হবে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার দলীয় নেতাদের সাথে প্রথম আনুষ্ঠানিক যোগাযোগ। এ উদ্যোগটি এমন এক সময়ে নেওয়া হলো যখন আওয়ামী লীগের অধিকাংশ শীর্ষ নেতা কারাগারে এবং বাকি অনেকেই আত্মগোপনে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দলের কর্মীরা সিনিয়র নেতাদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন, যা দলের ভেতরকার সংকটকে আরও স্পষ্ট করেছে। সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন, “আওয়ামী লীগ…
শহীদ ও আহত যোদ্ধাদের আর্থিক সহযোগিতা: জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদন নিয়ে সারজিস আলমের ফেসবুক পোস্ট শহীদ এবং আহত যোদ্ধাদের আর্থিক সহযোগিতার বিষয়ে জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ সারজিস আলম তাঁর ফেসবুক পোস্টে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য তুলে ধরেছেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত ৮২৬ জন শহীদ যোদ্ধাকে ভ্যারিফায়েড করা হয়েছে। এর মধ্যে জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ৬৪৭ জন শহীদ যোদ্ধার পরিবারের হাতে আর্থিক সহযোগিতার চেক তুলে দেওয়া হয়েছে। অপরদিকে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তালিকা অনুযায়ী, আহত যোদ্ধাদের সংখ্যা ১১,৩০০ জন। তবে ফাউন্ডেশন থেকে এ পর্যন্ত ১,৮০৭ জন আহত যোদ্ধাকে আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করা হয়েছে। সাধারণ সম্পাদক তাঁর পোস্টে উল্লেখ করেন,…
সংবিধান ও বংশপরম্পরা: সংবিধান কমিটির ভূমিকা বাংলাদেশের সংবিধান নিয়ে সাম্প্রতিক আলোচনায় বংশগত ও রক্তের দাবি দিয়ে বিশেষ সুবিধা পাওয়ার বিষয়টি আবারো সামনে এসেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ তার ফেসবুক পোস্টে এই বিষয়ে আলোকপাত করেছেন। তিনি বলেন, “সংবিধান কারো ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়। মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনিদের অতীতে যে অসম সুবিধা দেওয়া হতো, বর্তমানে সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্যদের সন্তানদের ক্ষেত্রে একই ধরনের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। তারা মুজিববাদী সংবিধানের পক্ষে অবস্থান নিচ্ছেন, যা পক্ষপাতদুষ্টতার শামিল।” তিনি আরও উল্লেখ করেন, “১৯৭২ সালের সংবিধান প্রণয়নের জন্য যে কমিটি দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিল, তাদের ম্যান্ডেট ছিল পাকিস্তানের সংবিধান প্রণয়ন করার জন্য। এটি ভুলে গেলে চলবে না। তখনকার ভোট…
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যাওয়ার আগে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের এবং বিকল্পধারার নেতা মাহি বি চৌধুরী তার জন্য শুভকামনা জানিয়েছেন। মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো পৃথক বার্তায় তারা এ শুভকামনা জানান। জিএম কাদের তার বার্তায় বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি, সুস্বাস্থ্য এবং দীর্ঘায়ু কামনা করেছেন। তিনি বলেন, “দেশ ও জনগণের জন্য বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আল্লাহর রহমতে তিনি দ্রুত সুস্থ হয়ে দেশে ফিরবেন বলে আমি আশা করি।” অন্যদিকে, মাহি বি চৌধুরী তার বার্তায় বেগম খালেদা জিয়ার লন্ডনে যাত্রাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মানবিক মাইলফলক হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, “রাজনৈতিক বিভেদ সত্ত্বেও এই মুহূর্তটি আমার হৃদয়ে শান্তি…
ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবি জোরালো হচ্ছেশিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক অধিকারের প্রশ্নে সরব দাবি(সূত্র: আজকের পত্রিকা)ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন নিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে উত্তেজনা তুঙ্গে। ২৮ বছরের দীর্ঘ বিরতির পর ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত ডাকসু নির্বাচন নানা জটিলতায় নিয়মিত হওয়া থেকে বঞ্চিত হয়। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে শিক্ষার্থীরা ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে নতুন করে মুখর হয়েছেন।বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ইসলামী ছাত্রশিবির, এবং বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলো এ নিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি পরিচালনা করছে। অন্যদিকে, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল মনে করে, আগে তাদের ক্যাম্পাসে স্বাধীন কার্যক্রম চালানোর সুযোগ দিতে হবে। এই সরকারের অধীনে স্থানীয় নির্বাচন মানবে না বিএনপিস্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে বিএনপির সিদ্ধান্তে…