ইত্তেফাক: ‘সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জাতীয় সংসদের আসন ৫০০ করার সুপারিশ’
দৈনিক ইত্তেফাকের শিরোনাম ‘সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জাতীয় সংসদের আসন ৫০০ করার সুপারিশ’ নিয়ে আলোচনায় এসেছে। নির্বাচনী সংস্কার কমিশন দেশের জাতীয় সংসদের আসন ৫০০ করার প্রস্তাব দিয়েছে, যা সংবিধান সংশোধন এবং নির্বাচন সংস্কারের ক্ষেত্রে একটি বড় পদক্ষেপ হতে পারে। এই সুপারিশের মাধ্যমে সংসদীয় ব্যবস্থার আধুনিকীকরণ এবং নির্দলীয় রাষ্ট্রপতি নির্বাচন প্রক্রিয়া আরও সুষ্ঠু করার কথা বলা হয়েছে।
দেশ রূপান্তর: ‘ইসির আপত্তি রেখেই সুপারিশ কমিশনের’
দৈনিক দেশ রূপান্তরের প্রথম পাতায় শিরোনাম ‘ইসির আপত্তি রেখেই সুপারিশ কমিশনের’ তুলে ধরে নির্বাচনী সংস্কারের বিষয় নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন। খবরে বলা হয়, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (ইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের আপত্তি সত্ত্বেও নিজেদের সুপারিশ অব্যাহত রেখেছে। ইসি’র ওপর তদন্তভার সংসদীয় স্থায়ী কমিটির হাতে দিলে কমিশনের স্বাধীনতা ‘খর্ব’ হবে বলে মন্তব্য করেছিলেন নাসির উদ্দিন। তবে, এসব আপত্তি উপেক্ষা করে নির্বাচন কমিশন নিয়ে নানা ধরনের সুপারিশ কমিশন করেছে। এর মধ্যে নির্বাচন কমিশনকে আরও স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতার আওতায় আনার জন্য বিশেষ তদন্ত কমিশন গঠনসহ আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
যুগান্তর: ‘জরুরি সংস্কার শেষ করেই নির্বাচনে যাবে সরকার’
দৈনিক যুগান্তরের শিরোনাম ‘জরুরি সংস্কার শেষ করেই নির্বাচনে যাবে সরকার’ তুলে ধরে অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুলের বক্তব্য। তিনি জানান, সরকারের কোনো সময়ক্ষেপণ করার অভিপ্রায় নেই এবং তারা নির্বাচনের আগে জরুরি সংস্কার প্রক্রিয়া শেষ করার পরেই নির্বাচনে যাবে। সরকারের আশু করণীয় নিয়ে বেশ কয়েকটি সুপারিশ ইতোমধ্যে কমিশন থেকে প্রকাশিত হয়েছে, যা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরু হলেই বাস্তবায়ন করা হবে।
কালের কণ্ঠ: ‘ফ্যাসিবাদের বীজ ৭২-এর সংবিধানে’
দৈনিক কালের কণ্ঠের শিরোনাম ‘ফ্যাসিবাদের বীজ ৭২-এর সংবিধানে’ একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন তুলে ধরেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, সংবিধান সংস্কার কমিশন ১৯৭২ সালের সংবিধানে পরিবর্তন আনতে নতুন প্রস্তাবনা দিয়েছিল। তাতে বলা হয়েছে যে, ৭২ সালের সংবিধানেই ফ্যাসিবাদের বীজ নিহিত ছিল, যা রাষ্ট্রের রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও গণতন্ত্রে পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে।
সমকাল: ‘বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তকের তথ্য ও মানচিত্র নিয়ে চীনের আপত্তি’
দৈনিক সমকালের প্রধান শিরোনাম ‘বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তকের তথ্য ও মানচিত্র নিয়ে চীনের আপত্তি’ গুরুত্বপূর্ণ একটি আন্তর্জাতিক সম্পর্কের খবরে পরিণত হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, চীন বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তকের মানচিত্রে অরুণাচল এবং আকসাই চীনকে ভারতের অংশ হিসেবে দেখানোর বিষয়ে তাদের আপত্তি জানিয়েছে। এ বিষয়টি নিয়ে চীন বাংলাদেশ সরকারের কাছে চিঠি দিয়েছে এবং দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্কেও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।
ডেইলি স্টার: ‘6 months of interim govt: Citizens still in fear for safety’
দ্য ডেইলি স্টার তার প্রথম পাতায় শিরোনাম ‘6 months of interim govt: Citizens still in fear for safety’ দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে নিরাপত্তাহীনতা এবং অপরাধ নিয়ন্ত্রণের ব্যর্থতা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতায় আসার ছয় মাস পরেও সাধারণ মানুষ চাঁদাবাজি, ছিনতাই এবং হত্যার ঘটনা নিয়ে উদ্বিগ্ন। পুলিশ অপরাধ নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হওয়ায় অনেকেই বাইরে বের হতে ভয় পাচ্ছেন।
এভাবে দৈনিক পত্রিকার প্রতিটি শিরোনাম এবং তাদের প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে বিস্তারিত খবর প্রদান করা হয়েছে, যাতে প্রতিটি পত্রিকার তথ্য ও দৃষ্টিকোণ প্রতিফলিত হয়।
নয়া দিগন্ত: ‘তলব-পাল্টা তলবে ঢাকা-দিল্লি’
দৈনিক নয়া দিগন্তের শিরোনাম ‘তলব-পাল্টা তলবে ঢাকা-দিল্লি’ সম্পর্কের টানাপোড়েনকে কেন্দ্র করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশকে তার পক্ষ থেকে ক্ষোভ প্রকাশ করে চিঠি পাঠিয়েছে, বিশেষ করে বাংলাদেশের খালাসপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে। এতে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতীয় মন্তব্য নিয়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের এক নতুন অধ্যায় তৈরি হতে পারে।
বণিক বার্তা: ‘নতুন বিনিয়োগের চিন্তা করছেন না উদ্যোক্তারা’
দৈনিক বণিক বার্তার শিরোনাম ‘নতুন বিনিয়োগের চিন্তা করছেন না উদ্যোক্তারা’ দেশের বেসরকারি খাতে বিনিয়োগের পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। খবরে বলা হয়, দেশের অর্থনীতি এবং রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে উদ্যোক্তারা এখন বিনিয়োগের চিন্তা থেকে বিরত আছেন, এবং আগের থেকে ব্যবসার পরিবেশ অনেক খারাপ হয়ে গেছে।
আজকের পত্রিকা: ‘কাজ পেতে সার্ভিস চার্জ ৬৪ কোটি’
দৈনিক আজকের পত্রিকার শিরোনাম ‘কাজ পেতে সার্ভিস চার্জ ৬৪ কোটি’ এক বিস্ময়কর খবর প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়, ঢাকা ওয়াসার এক প্রকল্পে নিম্নমানের পাইপ সরবরাহের জন্য ৬৪ কোটি টাকার সার্ভিস চার্জ নেওয়া হয়েছে। এই ঘটনা দেশে অবিশ্বাস্য অনিয়ম এবং দুর্নীতির একটি উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।