বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক জোরদারের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। প্রথম আলোর শিরোনাম এটি
খবরে বলা হয় , প্রণয় ভার্মা।বলেছেন, প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে যে অনন্য সম্ভাবনার সুযোগ রয়েছে, তা অন্য কোথাও খুঁজে পাওয়া কঠিন।
সোমবার সন্ধ্যায় ভারতীয় হাইকমিশনে কূটনৈতিক সংবাদদাতাদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন প্রণয় ভার্মা। তিনি বলেন, ‘আমাদের সম্পর্ককে একে অপরের স্বার্থ, উদ্বেগ ও আকাঙ্ক্ষা পারস্পরিক সংবেদনশীলতার সঙ্গে দেখতে হবে।’
দুই দেশের মধ্যে একে অপরের অগ্রগতি এবং সমৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য অংশীদারত্ব রয়েছে বলে উল্লেখ করেন ভারতীয় হাইকমিশনার। তিনি বলেন, ‘দুই দেশের ক্রমবর্ধমান সক্ষমতা, সমৃদ্ধি ও বিকাশের উচ্চাকাঙ্ক্ষায় এগিয়ে যেতে একে অপরকে সহযোগিতা করার জন্য আমাদের অনেক কিছু রয়েছে। এই সম্পর্ককে আমরা এভাবেই দেখি।’
শুভ বড়দিন আজ: খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব ‘শুভ বড়দিন’ আজ উদ্যাপিত হচ্ছে।দৈনিক বাংলার শিরোনাম এটি ,
বিশ্বের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের মানুষদের মতো বাংলাদেশের খ্রিষ্টধর্মের মানুষেরাও ধর্মীয় আচার, প্রার্থনা ও আনন্দ-উৎসবের মাধ্যমে দিনটি উদ্যাপন করবেন।
খ্রিষ্টধর্মের প্রবর্তক যিশুখ্রিষ্ট এই দিনে ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের বেথলেহেম শহরের এক গোয়ালঘরে জন্মগ্রহণ করেন। খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, সৃষ্টিকর্তার মহিমা প্রচার এবং মানব জাতিকে সত্য ও ন্যায়ের পথে পরিচালনা করার জন্য যিশুখ্রিষ্ট জন্ম নিয়েছিলেন। খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীরা এ দিনটিকে ‘শুভ বড়দিন’ হিসেবে উদযাপন করে থাকেন।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশের খ্রিষ্টান ধর্মানুসারীরাও এ দিন যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও আচারাদি, আনন্দ-উৎসব এবং প্রার্থনার মধ্য দিয়ে শুভ বড়দিন উদযাপন করবেন।
শেখ হাসিনাকে ফেরানো: সবার সামনে কঠিন পথ
আজকের পত্রিকার শিরোনাম এটি ,ভারতে অবস্থানরত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি করতে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের চাপ রয়েছে।
- শেখ হাসিনা নিজে থেকেই ফিরবেন, এমন ইঙ্গিত মিলছে না
- আইনি প্রক্রিয়ার কঠিন পথ পাড়ি দিতে হবে বাংলাদেশকে
- ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত ভারতের জন্য মোটেও সহজ নয়
- দিল্লির জবাবের জন্য অপেক্ষা করছে ঢাকা
- সব মিলিয়ে ফেরত আনা অসম্ভব বলছেন বিশ্লেষকেরা
ভারতে অবস্থানরত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি করতে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের চাপ রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে তাঁকে ফেরত পেতে কূটনৈতিক পত্র দেওয়া হয়েছে ভারতকে। রাষ্ট্রপক্ষ বলছে, তাঁকে আনা গেলে বিচারের কাজটি ভালোভাবে এগিয়ে নেওয়া যাবে।
তবে দুই দেশেই সরকারের ভেতরের ও বাইরের বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, শেখ হাসিনা নিজে থেকেই দেশে ফিরে যে বিচারের মুখে পড়তে চাইবেন—এমন ইঙ্গিত এখনো মিলছে না। আইনি সব জটিলতা মিটিয়ে তাঁকে ফেরত আনা সফল করতে হলে কঠিন পথ পাড়ি দিতে হবে বাংলাদেশ সরকারকে। আর হাসিনাকে বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া ভারতের জন্য মোটেও সহজ নয়। সব মিলিয়ে তাঁকে ফেরত এনে তাঁর উপস্থিতিতে বিচার সম্পন্ন করা একটি জটিল, সময়সাপেক্ষ, এমনকি প্রায় অসম্ভব একটি ব্যাপার।
আসাদের পতনের পর সিরিয়ার সবচেয়ে বড় অগ্রগতি: বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর ঐক্যের ঘোষণা।
বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবর এটি , সিরিয়ার ডি-ফ্যাক্টো নেতা আহমেদ আল-শারআ বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে একটি ঐতিহাসিক চুক্তিতে পৌঁছেছেন। নতুন সিরিয়ান প্রশাসনের ঘোষণায় জানানো হয়েছে, এই চুক্তি অনুযায়ী সব বিদ্রোহী গোষ্ঠী বিলুপ্ত হবে এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে একীভূত হবে।
এক বিবৃতিতে জানানো হয়, আল-শারআ এবং বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর নেতাদের মধ্যে আলোচনা শেষে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে উত্তর-পূর্ব সিরিয়ায় কুর্দি নেতৃত্বাধীন ও যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত সিরিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ফোর্সেস (এসডিএফ) এই চুক্তির আওতায় নেই।